বিশ্বকাপের আগে যে ভালবাসা পেয়েছেন, আর ফিরে এসে যা দেখছেন। তাতে আকাশ পাতাল পার্থক্য। আসুন তার খ্যাতির শীর্ষে থেকে পতনের গল্প নিয়ে আলোচনা করি।
২০১৯ বিশ্বকাপে মাত্র তিনটি ম্যাচে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ দল। আর মাশরাফির ব্যাক্তিগত পারফরম্যান্স ছিল আরও হতাশাজনক। পুরো টুর্নামেন্ট জুরে মাত্র একটা উইকেট। তাই দেশে ফিরে সব ব্যর্থতা নিজের কাধেই নিয়েছেন। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা দল নিয়ে এমন ফলাফল অবশ্যই হাতাশার। আচ্ছা এই দলটা কি সত্যিই বাংলাদেশের সেরা দল ছিল? নাকি এটা আমাদের ভুল ধারণা। যে দলের সাতজন খেলোয়াড় ইনজুরি নিয়ে খেলেছেন, তাকে অনন্ত সেরা বলা চলে না। আনফিট খেলোয়াড় নিয়ে খেলা যায়, কিন্তু ভাল ফলাফল আশা করা যায় না। যার প্রমাণ এবারের বিশ্বকাপ। কিন্তু তা আমরা বুঝতে পারছি কই! কথায় আছে না, যত দোষ নন্দ ঘোষ। অতিরিক্ত ম্যাচ প্র্যাক্টিসই শেষ পর্যন্ত কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দল যখন খারাপ করে তখন সবচেয়ে বেশি চাপে থাকেন অধিনায়কই। আর দলের যখন এমন অবস্থা, অধিনায়কের পারফরম্যান্স তো খারাপ হবেই।
আসুন না, মাশরাফির শেষ বেলায় আমরা তাকে সাপোর্ট দিই। তার প্রতি ভালবাসা জানাই। এটা তার প্রাপ্য। বাংলাদেশ ক্রিকেটের উন্নয়নে তার অবদান অনস্বীকার্য।
![]() |
©ক্রিকইনফো |